(by Sara Marie Holyoak)

Lee Vugrenes’ story begins with a kind of heartbreak most people can’t imagine. After 8 years with a single mother who loved him. Lee was abandoned by his father in Korea at age 10 and adopted by a family in Montana at 12, Lee’s early life was marked by pain, rejection, and unanswered questions. But instead of letting that define him, he rose. Through courage, faith, relentless personal growth, and an open heart, Lee rewired his pain into purpose. Today, he’s the living, breathing proof that no matter where you come from, you can choose to live with joy, purpose, and power. His journey from orphaned and suicidal to fulfilled and joyfully purpose-driven is a story that inspires thousands; not just because of where he’s been, but because of how fully he now lives.

Our Love, Our Adventures, Our Why

Being with Lee is a daily reminder that love, laughter, and deep soul connection can absolutely coexist. He’s my partner, my safe space, and the man who turns every ordinary moment into something extraordinary. Whether we’re dancing barefoot in the kitchen or across a quiet shoreline, we share our joy together wherever we go. On one of our travels, we asked a sweet couple if they’d film us dancing in the ocean. Not only did they capture the most magical video, but we met Rajib and his beautiful wife. They are two incredible humans who quickly became our friends. That’s a typical experience with Lee. He attracts love, makes connections, and creates unforgettable memories. Loving him is an adventure of the heart, and walking beside him feels like coming home to the most beautiful version of life.

His Birthday Wish: Let’s Light Up His World

This year, I’m asking for something special, not for me, but for Lee. If you’ve ever been moved by someone’s story of transformation, if you believe in spreading light, or if you simply want to be part of something beautiful, then I ask you this: help me give Lee the birthday gift of reach. Follow him on Instagram, YouTube, and LinkedIn. Share his message. Watch one of his videos. Every like, follow, and share helps extend his mission of helping others find happiness, self-love, and peace. He’s not in this to be famous, he’s in it to serve. And the more people who find his voice, the more lives can be transformed by it. Let’s make his birthday unforgettable… not just with cake and candles, but with impact.

Meet Lee Vugrenes – The Happiness Energizer

Lee is a transformational coach, powerful speaker, author of three books, consultant, and founder of the Happiness Energizer movement. It is a life-changing formula designed to help people energize their happiness, fall in love with themselves and their lives, and live with passion and purpose. (Another time I can share my experience on how his formula and love transformed me and my life.) Whether Lees consulting to improve businesses sales or coaching professionals, Lee radiates a contagious energy rooted in truth, heart, humor, and boldness. If you’ve ever needed a reminder that you’re powerful, beautiful, and meant for more know that Lee is the voice you need. You can follow and support him through the links below:

🌐 Website: ⁦www.happinessenergizer.com⁩
📘 Books on Amazon: Lee Vugrenes on Amazon
📲 Instagram: @happinessenergizer
🎥 YouTube: Happiness Energizer Channel
🔗 LinkedIn: Lee Vugrenes on LinkedIn
🕖 TikTok: @happiness.energizer

This one is written by Antara – my mom’s student from elementary school …
Incidentally, Antara and her parents moved into the same house when my parents moved to aa different one in 2005.
Also, Antara now lives close to our house in Atlanta!

Written on: Dec 23, 2021
Antara Choudhury

শ্রদ্ধেয় মন্জুমিস ও জেঠুর স্মৃতিচারনায় কিছু কথা

মন্জুমিস কে প্রথমবার দেখি ক্লাস ওয়ানের প্রথমদিন। আমাদের ক্লাসে তিনটে সেকশন ছিল, A আর B বাংলা মিডিয়াম, আর C ছিল হিন্দি মিডিয়াম। তিনটে লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম আমরা ৬০/৭০ জন ছাত্রছাত্রী। উচ্চতায় ছোট ছিলাম বলে একদম সামনেই ছিলাম আমি। একটা লাল পাড়, সাদা জমির বুটি দেওয়া তাঁতের শাড়ি, কাঁধে ব্যাগ আর হাতে ছড়ি। ছড়িটার কারনে প্রথমদিন একটু ভয়ই পেয়েছিলাম, কিন্তু আস্তে আস্তে পরিচয় বাড়লে সেই ভয়টা কেটে যায়। আমি ছিলাম B সেকশনে আর মন্জুমিস ছিলেন A সেকশনের ক্লাস টিচার। আমাদের অঙ্ক পড়াতেন উনি। হাতে সবসময় ছড়ি থাকলেও, টেবিলে আওয়াজ করে ক্লাসে চুপ করানো ছাড়া আর কোনো ব্যাবহার করতে দেখিনি। গভীর মমতায় আগলে রেখে পড়াতেন আমাদের। শুধু বিষয় নয়, কচি কাঁচাদের emotional growth এর ওপরেও সব সময় নজর রাখতেন। পাঁচ বছর ওনার কাছে পড়েছি, হাতে ধরে অঙ্ক শিখিয়েছেন, ভুল শুধরে দিয়েছেন, এমন কি খেলাধুলায় উৎসাহ দিয়েছেন।

১৯৯৬ তে আমি আর বাবা যখন ৯/৪ বাড়িটা দেখতে যাই, খুব খুশি হয়েছিলেন। আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি। ঘুরে দেখিয়েছিলেন বাগানের গোলাপ গাছ, ছোট্ট হলুদ চেরীগোল্ড ফুলের গাছ, উঠোনের নারকেল গাছ সব। আমিও খুব খুশি এত সুন্দর বাড়ি আমাদের হবে সেই আশায়। জেঠুর সাথে প্রথম আলাপ সেদিনই। জেঠু আমাকে দেখে বললেন, “ক্লাস টেন খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়। এ বাড়ির পড়াশোনার একটা ঐতিহ্য আছে।” রাজীবদা তখন এলাকায় মোটামুটি বিখ্যাত.. জয়েন্ট, আই আই টি তে টপ rank, পিনানদা ও বোধহয় তখন এলাহাবাদ আরইসি থেকে পাশ করে গেছে। আমি একটু ভয়ই পেয়ে গেছিলাম জেঠুর প্রশ্নে “কী, ঠিক করে পড়াশোনা করবে তো? ঐতিহ্যটা তো বজায় রাখতে হবে, নাকি?” মন্জুমিস আমার কম্পমান অবস্থা আন্দাজ করে আঁচলের আড়ালে নিয়ে বলেছিলেন “করবে, করবে। অন্তরাও পড়াশোনায় ভালো, ও ভালোই করবে।”

তারপর মিসরা চলে গেলেন সেন্ট পলস রোডের বাংলোয়, আর আমরা এলাম ৯/৪ এ। অনেক গুলো বছর এভাবেই। কলকাতা থেকে বাড়ি এলে, বিজয়ায়, নববর্ষে মিসের সাথে দেখা করতে যেতাম সেন্ট পলস রোডের বাংলোয়। রসগোল্লা খাওয়াতেন প্রতিবার। “না খেলে চলবেনা, বড় হচ্ছিস না? ওটুকু খেতে হবে” বলতেন। জেঠু খোঁজ নিতেন পড়াশোনার, চাকরির। কলেজ শেষ করে কগনিজেন্ট জয়েন করার আগে দেখা করতে গিয়েছিলাম। খুব খুশি হয়েছিলেন। জেঠু ও বলেছিলেন, “বাহ্ ভালো চাকরি, খুব ভালো মাইনে দেয় ওরা।” চাকরি পাওয়ার পর ঘনঘন দুর্গাপুর যাওয়া কিছুটা কমে গেলেও, মাঝেমধ্যে যেতাম – বিশেষত বিজয়ায়। জেঠুর বাজার যেতে বেশ অসুবিধে হতো, আস্তে আস্তে হাঁটতেন। একদিন বললেন ছেলে মেয়ে চাইছে কল্যানি তে গিয়ে থাকতে, বাংলো টা বিক্রি করে কল্যানি তে ফ্ল্যাট কেনার কথা চলছে।

শেষবার দেখা হয়েছিল কল্যানি চলে যাওয়ার আগে। দুর্গাপুর ছেড়ে যেতে একটু বিষন্ন ছিলেন। বলেছিলেন ছেলে মেয়ে মিলে সব ব্যবস্থা করে দিয়েছে। সোমাদির বিল্ডিং এই ফ্ল্যাট।

মন্জু মিস আর জেঠুর স্নেহভরা প্রশ্রয়, আর অনুপ্রেরনা চিরদিন উৎসাহ যোগাবে। ওনাদের প্রনাম জানাই ও আত্মার শান্তি কামনা করি।

Keya was my mom’s student in elementary school and also lived in the same neighborhood as us. In fact, her two brothers and I played soccer and cricket together pretty much every evening from 1980 thru mid 1983.

Loved her sense of poetry…
By: Keya Mukherjee
Date: Dec 22, 2021

বড় চোখের দিদিমণি
কড়া হাতের শাসন,
বেঞ্চের ওপর দাঁড় করিয়ে
পড়ায় যখন তখন ।

স্কুল মানে যে বিভীষিকা
এমন সময় দেখা —-
গল্প বলা দিদিমণির
পড়া পড়া খেলা ।

ভয় নেই আর স্কুলে যেতে
নেই যে বিভীষিকা ।
মনের মতো দিদিমণি
এবার পেলো দেখা ।

আমাদের শান্ত হাসিমুখের প্রিয় রায় কাকিমার প্রতি জানাই অন্তরের শ্রদ্ধা, ভক্তি ও ভালোবাসা ।আমার প্রণাম জানিয়ে বলি কাকিমা তুমি যেখানেই থাকো শান্তিতে থেকো

Recently, my friend Preeti Jain and her whole family were afflicted with the Covid-19 virus and had a fairly harrowing time recovering from it. The good news is that they are all out of the woods now. She wrote up some reflections from that ghastly encounter.

Click on the link below if you wish to read her reflections. (It is a PDF document of a few slides)

An encounter with a virus – Preeti Jain

By now, you probably have read my previous post. I met Jessica yesterday again, after a week, since I am in her city to pick Nikita from her college camp.

I had asked her if she would like to be my first guest writer on my blog. She had agreed to. Over dinner, I picked up her write up.

Here is her writing. (with very minor edits from me)…

She wrote:

”
When I was growing up I dreamed of being a princess, having a family, becoming a CEO, scuba diving, traveling, and overall living a fairytale life. I never put “victim” in that category. A victim was someone who put himself or herself in a bad situation and who I watched on “Law and Order”.

And then one night I added “victim” to my list. The assault was not the worst part (and I was somewhere I should have been safe.) The worst part was the tears, people asking if I was telling the truth, and not knowing who to trust or what to do. It was the panic attacks and absolute fear to be in public (I was too afraid to even go into a Starbucks to order a coffee alone). That feeling did not go away after 48 hours. That feeling did not go away after 1 year … or 3 years.

It took a solid 5+ years of an incredible support system (including friends, family, therapy) before I held my head up again and looked forward to another day. I am beyond lucky it only took me 5 years to regain some of the strength back but to be honest there are still days 7 years later I would rather stay in bed all day and pretend the world did not continue to spin. In those years I have lost touch with friends and relationships were ended because I could not open myself up to trust or love.

But I have removed “victim” and I am now a “survivor”. I am someone who lost herself and honestly there were days (still are) I get infuriated with what happened and I ask why? But I now know that the why is so I can be me today. I am blessed to have the support system I do who have held me up physically and emotionally. The path I am on was to lead me to today and what I can give back to my community and others.

I am getting there now.

I am a survivor.

Yours,
Jessica

”